মনোয়ারা কুতুবউদ্দিন কম্পিউটার একাডেমি ও নোভা কম্পিউটারের বেসিক শিক্ষাক্রম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- আপডেট সময় : ০৫:৫৮:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- / ১০৬ বার পড়া হয়েছে
রাজবাড়ীর পাংশা শহরের সুনামধন্য কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মনোয়ারা কুতুব উদ্দিন কম্পিউটার একাডেমির অধিনে ২৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২১২ জন পরীক্ষার্থী শুক্রবার পাংশা সরকারি কলেজ ভেন্যুতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে জাতীয় দক্ষতামান বেসিক শিক্ষাক্রম (৩৬০ ঘন্টা মেয়াদী) জানুয়ারী-জুন, এপ্রিল জুন ২০২৪ সেশনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার হল গুলো সন্দুর ও মনোরম পরিবেশে নকল মুক্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানাগেছে।
পাংশা সরকারি কলেজ ভেন্যুতে হল সুপার ও মনোয়ারা কুতুব উদ্দিন একাডেমির কর্ণধার পাংশা সরকারি কলেজের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রভাষক মোঃ মামুন-উর-রশিদ জুয়াদ্দার বলেন- আমরা সব সময় চেষ্টা করি শিক্ষার্থীরা যেন ভাল কিছু করতে পারে আমরা আমাদের স্বাধ্যমত চেষ্টা করি যাতে শিক্ষার্থীরা এখন থেকে পাশ করার পর কিছু করতে পারে ব্যবহারিক কাজের তারা যেন দক্ষ হয় আমরা সে দিকে জোর দিয়ে তাদের শেখানোর চেষ্টা করি। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে আমরা সকল নিয়ম মেনে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে থাকি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হয়।
অপরদিকে পাংশা শহরের সুনামধন্য কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নোভা কম্পিউটারের অধিনে ৩ টি বিষয়ে ৪৬৬ জন পরীক্ষার্থী শুক্রবার পাংশা সরকারি জর্জ উচ্চ বিদ্যালয় ভেন্যুতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে জাতীয় দক্ষতামান বেসিক শিক্ষাক্রম (৩৬০ ঘন্টা মেয়াদী) জানুয়ারী-জুন ২০২৪ সেশনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার হল গুলো সন্দুর ও মনোরম পরিবেশে নকল মুক্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানাগেছে। এ পরীক্ষায় অফিস অ্যাপ্লিকেশন-৭৬ বিষয়ে ৩২২ জন শিক্ষার্থী, ডাটাবেজ প্রোগ্রিামিং-৭৯ বিষয়ে ৩৯ ও গ্রাফিক্স মাল্টিমিডিয়া-৮১ বিষয়ে ৯৫ জন মোট ৪৬৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন।
পাংশা সরকারি জর্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা চলাকালে নোভা কম্পিউটারের স্বতাধীকারী অমিত কুমার বলেন- আমরা সব সময় চেষ্ঠা করি শিক্ষার্থীরা যেন ভাল কিছু করতে পারে আমরা আমাদের স্বাধ্যমত চেষ্ঠা করি যাতে শিক্ষার্থীরা এখন থেকে পাশ করার পর কিছু করতে পারে ব্যবহারিক কাজের তারা যেন দক্ষ হয় আমরা সে দিকে জোর দিয়ে তাদের শেখানোর চেষ্টা করি। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে আমরা সকল নিয়ম মেনে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে থাকি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হয়।