ঢাকা ১২:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে সেনাবাহিনীর মেডিকেল ক্যাম্প ও জনসেবা কার্যক্রম

স্টাফ রিপোর্টার ॥
  • আপডেট সময় : ১২:৩১:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৫৩ বার পড়া হয়েছে

রাজবাড়ীর কালুখালী উপ‌জেলার কালুখা‌লি উচ্চ বিদ‌্যালয় মা‌ঠে শ‌নিবার  ৫৫ পদাতিক ডিভিশন রাজবাড়ী মিলিটারি ট্রেনিং এরিয়া (আরএমটিএ) তে ম্যানুভার অনুশীলন-২০২৪/২৫ পরিচালনার পাশাপাশি একটি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করে। ক্যাম্পে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়।

ক্যাম্প কার্যক্রম পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও যশোর এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল জে এম ইমদাদুল ইসলাম। তিনি জানান, সেনাবাহিনী প্রতি বছরের মতো এবারও জনসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ভবিষ্যতেও এই ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এছাড়াও, জিওসি জানান যে শীতার্ত অসহায় মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। জনসেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় মানুষের মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবা এবং মৌলিক চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

ট্যাগস : Rajbaribd.com

নিউজটি শেয়ার করুন

রাজবাড়ীতে সেনাবাহিনীর মেডিকেল ক্যাম্প ও জনসেবা কার্যক্রম

আপডেট সময় : ১২:৩১:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

রাজবাড়ীর কালুখালী উপ‌জেলার কালুখা‌লি উচ্চ বিদ‌্যালয় মা‌ঠে শ‌নিবার  ৫৫ পদাতিক ডিভিশন রাজবাড়ী মিলিটারি ট্রেনিং এরিয়া (আরএমটিএ) তে ম্যানুভার অনুশীলন-২০২৪/২৫ পরিচালনার পাশাপাশি একটি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করে। ক্যাম্পে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়।

ক্যাম্প কার্যক্রম পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও যশোর এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল জে এম ইমদাদুল ইসলাম। তিনি জানান, সেনাবাহিনী প্রতি বছরের মতো এবারও জনসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ভবিষ্যতেও এই ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এছাড়াও, জিওসি জানান যে শীতার্ত অসহায় মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। জনসেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় মানুষের মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবা এবং মৌলিক চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।