ঢাকা ০১:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোয়ালন্দে চরমপন্থী নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

স্টাফ রিপোর্টার॥
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ২৩২ বার পড়া হয়েছে

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নে এক চরমপন্থী নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা।
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার টার দিকে স্থানীয় চায়ের দোকানের পাশে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে।
নিহত চরমপন্থী নেতার নাম সুশীল কুমার সরকার (৫৮)। সে গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের মৃত মনি সরকারের ছেলে। নিহত সুশীল রায়ের বিরুদ্ধে তিনটি অস্ত্র ও দুটি হত্যা মামলা রয়েছে।
জানা যায়, রোববার সন্ধ্যা ৬ টার  দিকে স্থানীয় কাটাখালী বাজারে যায় সুশীল। এসময় একদল অস্ত্রধারী সুশীলকে ডেকে নিয়ে এমদাদুলের চায়ের দোকানের পাশে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। পরে মৃত ভেবে চলে যায়। পরে নিহত সুশীলের বড় ভাই সুনীল তাকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে।

স্থানীয়রা জানান, সুশীল দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। এছাড়া এলাকার একাধিক চরমপন্থী গ্রুপের সাথে তার দন্দ্ব চলে আসছিল।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মোহম্মদ রাকিবুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে প্রতিপক্ষ তাকে হত্যা করেছে। সুশীলের বিরুদ্ধে তিনটি অস্ত্র ও দুটি হত্যা মামলা রয়েছে থানায়।

ট্যাগস : Rajbaribd.com

নিউজটি শেয়ার করুন

গোয়ালন্দে চরমপন্থী নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় : ০৪:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নে এক চরমপন্থী নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা।
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার টার দিকে স্থানীয় চায়ের দোকানের পাশে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে।
নিহত চরমপন্থী নেতার নাম সুশীল কুমার সরকার (৫৮)। সে গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের মৃত মনি সরকারের ছেলে। নিহত সুশীল রায়ের বিরুদ্ধে তিনটি অস্ত্র ও দুটি হত্যা মামলা রয়েছে।
জানা যায়, রোববার সন্ধ্যা ৬ টার  দিকে স্থানীয় কাটাখালী বাজারে যায় সুশীল। এসময় একদল অস্ত্রধারী সুশীলকে ডেকে নিয়ে এমদাদুলের চায়ের দোকানের পাশে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। পরে মৃত ভেবে চলে যায়। পরে নিহত সুশীলের বড় ভাই সুনীল তাকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করে।

স্থানীয়রা জানান, সুশীল দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। এছাড়া এলাকার একাধিক চরমপন্থী গ্রুপের সাথে তার দন্দ্ব চলে আসছিল।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মোহম্মদ রাকিবুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে প্রতিপক্ষ তাকে হত্যা করেছে। সুশীলের বিরুদ্ধে তিনটি অস্ত্র ও দুটি হত্যা মামলা রয়েছে থানায়।