ঢাকা ০৯:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বামীর পরোকিয়া জানায় কাল হলো রুমার!

মাসুদ রেজা শিশির॥
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩২৬ বার পড়া হয়েছে

স্বামীর পরকিয়া জেনে যাওয়ায় কাল হলো রুমার, দিতে হলো জীবন, স্বামী নামের পাষন্ড ও তার পরিবারের লোকজন মিলে প্রচন্ড মারধর করে মেরে ফেলা হয়েছে রুমা সুলতানা নামের এক গৃহবধুকে । এ অভিযোগ করেছেন নিহতের স্বজনরা।

রুমাকে মেরে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার শত চেষ্টা অব্যহত চালিয়ে যাচ্ছে ঘাতক সাগর হোসেন ও তার পরিবার। এ বিষয়ে মধুখালী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। তবে নিহত রুমার বোন লাকী সুলতানা মধুখালী থানায় একটি হত্যা মামলা করতে গেলে তার মামলা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছে নিহত রুমার বোন লাকী সুলতানা ও তাদের স্বজনেরা।

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার জাগীর মালঞ্চি গ্রামের রফিকুল ইসলামের স্ত্রী লাকি সুলতানা নিহত রুমা সুলতানার বোন অভিযোগ করে বলেন, বিগত ৪ বছর পূর্বে আমার বোন ভালবেসে ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার পশ্চিম গাড়াখোলা গ্রামের শওকত আলী ফকিরের ছেলে সাগর হোসেনকে বিয়ে করেছিল। বিয়ের পর থেকেই শশুড় বাড়ীর লোকজন বিভিন্ন অযুহাতে অত্যাচার করে আসছিল রুমা সুলতানাকে এর মধ্যে তাদের ঘরে একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয় তার বয়স প্রায় দেড় বছর। এরই মাঝে রুমার স্বামী সাগর বিভিন্ন ভাবে পরোকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে, যার একাধিক প্রমান আমাদের নিকট রয়েছে আমার বোনকে নির্মম ভাবে নির্যাতন করে হত্যা করে তা আত্বহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্ঠা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা আইনের সঠিক বিচার কামনা করছি। পিতা মাথা হীন আমার বোনকে এমন ভাবে নির্যাতন করে মেরে ফেলল এই বিচার কে করবে, তাদের অর্থের কাছে কি আমার বোন হত্যার বিচার আমরা পাব না, থানায় গিয়ে মামলা করতে পারিনি আমরা কোথায় যাব। এই সময়ও আমরা মামলা করতে পারি না !

থানায় লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ্য করেন- আমার ছোট বোন রুমা সুলতানার সাথে সাগর হোসেন এর প্রেম ভালোবাসার মাধ্যমে মুসলমান শরিয়া মোতাবেক অনুমান ০৪ বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিবাহের পর আমার বোন রুমা সুলতানা তার স্বামী সাগর হোসেন এর সাথে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে বসবাস করে। বসবাস করা অবস্থায় সাগর হোসেন এর ওরশে ও আমার বোন রুমা সুলতানার গর্তে একটি পুত্র সন্তান সাদাদ বয়স ০১ বছর ০৬ মাস জন্ম গ্রহন করিয়া বর্তমান জীবিত আছে। সাগর হোসেন এর সহিত আমার বোন রুমা সুলতানার প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে বিবাহ হওয়ায় সাগর হোসেনর পিতা- মাতা আমার বেনকে শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন করতে থাকে। আমার বোনের স্বামী সাগর বিভিন্ন মেয়েদের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হইলে উক্ত বিষয় আমার বোন রুমা সুলতানা জানতে পারিয়া তাকে নিষেধ করলে তারা আমার বোন রুমা সুলতানাকে দীর্ঘদিন যাবত অমানবিক শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে।

আমার বোন নির্যাতন সয্য করিয়া সাগর হোসেনের সহিত ঘর-সংসার করিতে থাকে। উল্লেখিত নির্যাতনের বিষয় আমার বোন রুমা সুলতানা আমাদেরকে মোবাইলের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় জানানোর পর আমরা সাগর ও তার পিতা-মাতার সহিত যোগাযোগ করিলে তাহারা আমাদেরকে জানায় যে ভবিষৎ এ এই ধরনের ঘটনা ঘটিবে না বলে বেশ কয়েকবার মৌখিক প্রতিশ্রুতি দেয়। এ কথা অনুযায়ী আমার বোনকে নির্যাতন সহ্য করিয়া স্বামীর ঘর সংসার করার উপদেশ দেই। গত ২৩/০৯/২০২৪ তারিখ রাত ০৭.২০ ঘটিকার সময়। সাগর হোসেনের পিতা আমার ভাই ফয়সাল মোল্যাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জানায় যে, রুমা সুলতানা গলায় রশ্মি দিয়া তার বাসায় মারা গিয়েছে। অতৎপর আমার বোনকে সাগর হোসেনের পিতা-মাতা মধুখালী হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতাল থেকে লাশ মধুখালী থানায় নিয়ে যায়। আমি ও আমার ভাই এবং আমার মামাদের নিয়ে মধুখালী থানায় গিয়ে আমার বোনের লাশ দেখি। পরে থানা থেকে আমার বোনের লাশ মধুখালী থানা পুলিশ সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে লাশের ময়না তদন্তের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, ফরিদপুরে প্রেরণ করে। ময়না তদন্ত শেষে আমরা আমার বোনের লাশ নিয়ে মেগচামী গ্রামে আমার মামা মোঃ খোয়াজ খাঁনের বাড়ীতে এনে গোসল করানোর সময় আমার বোনের পিঠে, পাজরে, পায়, হাতে, বুকে, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারপিটের চিহ্ন দেখতে পাই। পরবর্তীতে মেগচামী গ্রামে আমার মামার বাড়ীতে আনিয়া লাশের গোসল করাইয়া মেগচামী গোরস্থানে মা বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়।

আমার বোন সাগর হোসেন ও তাহার পিতা মাতার দ্বারা বিভিন্ন সময় নির্যাতিত হইয়াছে এবং নির্যাতিন হওয়ার পর আমার বোন আমাদেরকে (ভাই ও বোনের) মোবাইলের ম্যাসেজের মাধ্যমে ও বোনের নিজ কন্ঠের ভয়েজ রেকর্ড করে জানিয়েছে। আমার ধারনা তারা পরস্পর যোগসাজসে আমার বোন রুমা সুলতানাকে লাঠি দিয়া এলোপাথারী মারপিটসহ কিল, ঘুষি, লাথি মারিয়া গুরুতর রক্তজমাট ও দাগালিত জখম করে। আঘাতের ফলে আমার বোন রুমা সুলতানা আনুমানিক ইং- ২৩/০৯/২০২৪ তারিখ দুপুর ২টা থেকে একই তারিখ সন্ধ্যা ৬.০০ টার মধ্যে যে কোন সময় যোগসাজসে আমার বোনকে মারপিট করিয়া গলায় দড়ি দিয়ে ফাঁস লাগাইয়া হত্যা করে আত্মহত্যা হিসাবে চালানোর চেষ্টা করিয়াছে। সাগর ও তার পরিবার আমার বোনকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে তা আত্বহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ ঘটনায় নিহত রুমা সুলতানার বোন লাকী সুলতানা বাদী হয়ে মোঃ সাগর হোসেন (২৬), পিতা-মোঃ শওকত আলী ফকির, মোঃ শওকত আলী ফকির, রাবেয়া খাতুন (৪৫),স্বামী-মোঃ শওকত আলী ফকির, সর্ব সাং-পশ্চিম গাড়াখোলা, থানা-মধুখালী জেলা-ফরিদপুরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এ ব্যাপারে মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ – মোঃ নুরুজ্জামান বলেন এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে, যদি তারা পূনরায় মামলা দিতে চাই আমরা অবশ্যই নিব অভিযোগ নিয়ে আমার নিকট কেউ আসেনি, মোবাইলে বলেছিল আমি তাদের বলেছি আমি ছুটিতে আছি আপনারা আমাদের সার্কেল স্যারের সাথে কথা বলেন।

ট্যাগস : Rajbaribd.com

নিউজটি শেয়ার করুন

স্বামীর পরোকিয়া জানায় কাল হলো রুমার!

আপডেট সময় : ০৫:৫৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্বামীর পরকিয়া জেনে যাওয়ায় কাল হলো রুমার, দিতে হলো জীবন, স্বামী নামের পাষন্ড ও তার পরিবারের লোকজন মিলে প্রচন্ড মারধর করে মেরে ফেলা হয়েছে রুমা সুলতানা নামের এক গৃহবধুকে । এ অভিযোগ করেছেন নিহতের স্বজনরা।

রুমাকে মেরে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার শত চেষ্টা অব্যহত চালিয়ে যাচ্ছে ঘাতক সাগর হোসেন ও তার পরিবার। এ বিষয়ে মধুখালী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। তবে নিহত রুমার বোন লাকী সুলতানা মধুখালী থানায় একটি হত্যা মামলা করতে গেলে তার মামলা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছে নিহত রুমার বোন লাকী সুলতানা ও তাদের স্বজনেরা।

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার জাগীর মালঞ্চি গ্রামের রফিকুল ইসলামের স্ত্রী লাকি সুলতানা নিহত রুমা সুলতানার বোন অভিযোগ করে বলেন, বিগত ৪ বছর পূর্বে আমার বোন ভালবেসে ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার পশ্চিম গাড়াখোলা গ্রামের শওকত আলী ফকিরের ছেলে সাগর হোসেনকে বিয়ে করেছিল। বিয়ের পর থেকেই শশুড় বাড়ীর লোকজন বিভিন্ন অযুহাতে অত্যাচার করে আসছিল রুমা সুলতানাকে এর মধ্যে তাদের ঘরে একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয় তার বয়স প্রায় দেড় বছর। এরই মাঝে রুমার স্বামী সাগর বিভিন্ন ভাবে পরোকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে, যার একাধিক প্রমান আমাদের নিকট রয়েছে আমার বোনকে নির্মম ভাবে নির্যাতন করে হত্যা করে তা আত্বহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্ঠা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা আইনের সঠিক বিচার কামনা করছি। পিতা মাথা হীন আমার বোনকে এমন ভাবে নির্যাতন করে মেরে ফেলল এই বিচার কে করবে, তাদের অর্থের কাছে কি আমার বোন হত্যার বিচার আমরা পাব না, থানায় গিয়ে মামলা করতে পারিনি আমরা কোথায় যাব। এই সময়ও আমরা মামলা করতে পারি না !

থানায় লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ্য করেন- আমার ছোট বোন রুমা সুলতানার সাথে সাগর হোসেন এর প্রেম ভালোবাসার মাধ্যমে মুসলমান শরিয়া মোতাবেক অনুমান ০৪ বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিবাহের পর আমার বোন রুমা সুলতানা তার স্বামী সাগর হোসেন এর সাথে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে বসবাস করে। বসবাস করা অবস্থায় সাগর হোসেন এর ওরশে ও আমার বোন রুমা সুলতানার গর্তে একটি পুত্র সন্তান সাদাদ বয়স ০১ বছর ০৬ মাস জন্ম গ্রহন করিয়া বর্তমান জীবিত আছে। সাগর হোসেন এর সহিত আমার বোন রুমা সুলতানার প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে বিবাহ হওয়ায় সাগর হোসেনর পিতা- মাতা আমার বেনকে শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন করতে থাকে। আমার বোনের স্বামী সাগর বিভিন্ন মেয়েদের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হইলে উক্ত বিষয় আমার বোন রুমা সুলতানা জানতে পারিয়া তাকে নিষেধ করলে তারা আমার বোন রুমা সুলতানাকে দীর্ঘদিন যাবত অমানবিক শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে।

আমার বোন নির্যাতন সয্য করিয়া সাগর হোসেনের সহিত ঘর-সংসার করিতে থাকে। উল্লেখিত নির্যাতনের বিষয় আমার বোন রুমা সুলতানা আমাদেরকে মোবাইলের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় জানানোর পর আমরা সাগর ও তার পিতা-মাতার সহিত যোগাযোগ করিলে তাহারা আমাদেরকে জানায় যে ভবিষৎ এ এই ধরনের ঘটনা ঘটিবে না বলে বেশ কয়েকবার মৌখিক প্রতিশ্রুতি দেয়। এ কথা অনুযায়ী আমার বোনকে নির্যাতন সহ্য করিয়া স্বামীর ঘর সংসার করার উপদেশ দেই। গত ২৩/০৯/২০২৪ তারিখ রাত ০৭.২০ ঘটিকার সময়। সাগর হোসেনের পিতা আমার ভাই ফয়সাল মোল্যাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জানায় যে, রুমা সুলতানা গলায় রশ্মি দিয়া তার বাসায় মারা গিয়েছে। অতৎপর আমার বোনকে সাগর হোসেনের পিতা-মাতা মধুখালী হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতাল থেকে লাশ মধুখালী থানায় নিয়ে যায়। আমি ও আমার ভাই এবং আমার মামাদের নিয়ে মধুখালী থানায় গিয়ে আমার বোনের লাশ দেখি। পরে থানা থেকে আমার বোনের লাশ মধুখালী থানা পুলিশ সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে লাশের ময়না তদন্তের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, ফরিদপুরে প্রেরণ করে। ময়না তদন্ত শেষে আমরা আমার বোনের লাশ নিয়ে মেগচামী গ্রামে আমার মামা মোঃ খোয়াজ খাঁনের বাড়ীতে এনে গোসল করানোর সময় আমার বোনের পিঠে, পাজরে, পায়, হাতে, বুকে, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারপিটের চিহ্ন দেখতে পাই। পরবর্তীতে মেগচামী গ্রামে আমার মামার বাড়ীতে আনিয়া লাশের গোসল করাইয়া মেগচামী গোরস্থানে মা বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়।

আমার বোন সাগর হোসেন ও তাহার পিতা মাতার দ্বারা বিভিন্ন সময় নির্যাতিত হইয়াছে এবং নির্যাতিন হওয়ার পর আমার বোন আমাদেরকে (ভাই ও বোনের) মোবাইলের ম্যাসেজের মাধ্যমে ও বোনের নিজ কন্ঠের ভয়েজ রেকর্ড করে জানিয়েছে। আমার ধারনা তারা পরস্পর যোগসাজসে আমার বোন রুমা সুলতানাকে লাঠি দিয়া এলোপাথারী মারপিটসহ কিল, ঘুষি, লাথি মারিয়া গুরুতর রক্তজমাট ও দাগালিত জখম করে। আঘাতের ফলে আমার বোন রুমা সুলতানা আনুমানিক ইং- ২৩/০৯/২০২৪ তারিখ দুপুর ২টা থেকে একই তারিখ সন্ধ্যা ৬.০০ টার মধ্যে যে কোন সময় যোগসাজসে আমার বোনকে মারপিট করিয়া গলায় দড়ি দিয়ে ফাঁস লাগাইয়া হত্যা করে আত্মহত্যা হিসাবে চালানোর চেষ্টা করিয়াছে। সাগর ও তার পরিবার আমার বোনকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে তা আত্বহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ ঘটনায় নিহত রুমা সুলতানার বোন লাকী সুলতানা বাদী হয়ে মোঃ সাগর হোসেন (২৬), পিতা-মোঃ শওকত আলী ফকির, মোঃ শওকত আলী ফকির, রাবেয়া খাতুন (৪৫),স্বামী-মোঃ শওকত আলী ফকির, সর্ব সাং-পশ্চিম গাড়াখোলা, থানা-মধুখালী জেলা-ফরিদপুরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এ ব্যাপারে মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ – মোঃ নুরুজ্জামান বলেন এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে, যদি তারা পূনরায় মামলা দিতে চাই আমরা অবশ্যই নিব অভিযোগ নিয়ে আমার নিকট কেউ আসেনি, মোবাইলে বলেছিল আমি তাদের বলেছি আমি ছুটিতে আছি আপনারা আমাদের সার্কেল স্যারের সাথে কথা বলেন।