কোলেস্টেরল বেড়ে গেছে? ভরসা রাখুন মসলায়
- আপডেট সময় : ০৫:৫৭:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- / ২১ বার পড়া হয়েছে
বয়স চল্লিশ পেরোতে না পেরোতেই অনেকের কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। স্যাচুরেইটেড ফ্যাট বেশি আছে এমন খাবার খেলে কোলেস্টেরল বাড়ে। অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা, অলস জীবনযাপন, ধূমপান, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে বেড়ে যায় কোলেস্টেরল। উচ্চ কোলেস্টেরলের পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও অধিকাংশরা এ সমস্যায় ভোগেন।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিয়মিত ওষুধ খেতে হবে। নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। এর পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া মসলার ওপর ভরসা রাখতে পারেন। এ মসলাগুলো রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
দারুচিনি
দারুচিনি রান্নার স্বাদ বাড়ায় এবং সর্দি কাশি কমাতে ভূমিকা রাখে। সেই সঙ্গে কোলেস্টেরলের মতো ক্রনিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এ মসলায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতেও ভূমিকা রাখে। কোলেস্টেরল কমাতে দারুচিনি দিয়ে তৈরি চা খেতে পারেন।
গোলমরিচ
ওজন কমাতে, সর্দি-কাশি-ঘন ঘন ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধে গোলমরিচ ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়, এ মসলা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কাজ করে। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদানসমৃদ্ধ এই মশলা কোলেস্টেরল অন্যতম দাওয়াই। তাই সঠিক নিয়ম মেনে গোলমরিচ খান।
ভরপেট খাবার খাওয়ার পর দ্রুত হজমের জন্য অনেকেই জোয়ান খান। অনেকেই জানেন হজমশক্তি বাড়াতে জোয়ান উপকারী। কিন্তু অনেকেই জানেন না, জোয়ান শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ডায়েটারি ফাইবারে ভরপুর জোয়ান খেতে পারেন।